স্নো লেপার্ডের প্রজনন হচ্ছে দেহ আর মনের এক বিশাল যুদ্ধ। শরীর চায় সঙ্গ, মন চায় সন্তানের নিরাপত্তা। এ দুয়ের মধ্যে ব্যালেন্স করে চলা-যে কত কঠিন সেটা সম্ভবত নিষিদ্ধ পল্লির মায়েরাও এতোটা টের পায়না! অপরদিকে পুরুষ স্নো-লেপার্ড নিজে মিলন এবং সন্তানের জন্য যতটা উদগ্রীব ঠিক ততটাই পরের সন্তানের জন্য হিংস্র। আর যাই হোক পরের উত্তরসরী মেরে হলেও নিজের সন্তানের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে হবে। অপরদিকে মায়ের আগের সন্তানকে বাঁচিয়ে রাখা আর রিপুর তাড়নে নতুন করে মিলনে সেএক শরীর আর মনের বিশাল যুদ্ধ। ডিভোর্সড হওয়া মায়েরা এবিষয়গুলো হাড়ে-হাড়ে টের পায় তারপরও যারা শরীরের সাথে যুদ্ধ করে সারাজীবন নি:সঙ্গ-ভাবেই কাটিয়ে দেয় সেই মায়েরা অবশ্যই পূজনীয়।
বর্তমান সময়ে সাধারণ বিষয় নিয়েও ডিভোর্সের মত ঘটনা ঘটছে, নারীবাদীদের বিশাল-বিশাল বক্তব্য শুনে চোখভরা স্বপ্ন নিয়ে অনেকেই ডিভোর্সের শিকার হচ্ছে। এখানে শিকার শব্দ এজন্যই ব্যবহৃত হচ্ছে যেহেতু এই সিদ্ধান্তগুলো তার চেয়ে বরং কথিত নারীজাগরনেন সত্তারা জোর করে সাবকনসাসলি মাথায় ঢুকিয়ে দিচ্ছে ঠিক যেমনটা উপরওয়ালা মা স্নোলেপার্ডের শরীরে কাম সৃষ্টি করছে।
[imdb]https://www.imdb.com/title/tt5491994/[/imdb]
আমরা যখন আমাদের দায়িত্বগুলো আমাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া অত্যাচার মনে করি বা কেউ আমাদেরকে তা অত্যাচার হিসেবে বুঝাতে সক্ষম হয় তখনই সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তাই বলে এও বলছিনা সমাজে নারীরা অত্যাচারিত হয়না… সবজায়গাতেই কিছু একসেপশন বা ব্যতিরেক আছে যেমনটা অনেক মা-ই সন্তানের দিকে তাকিয়ে জীবন পার করে দেয়।